1. হরমোগোনিয়া কি? উত্তর: প্রতিকূল অবস্থায় সূত্রাকার নীলাভ সবুজ শৈবালের ট্রাইকোম খণ্ডিত হয় সচল স্পোরেশন ডিক্স বা হেটারোসিস্ট তৈরি করে। এরূপ খন্ডিত প্রতিটি অংশকে হরমোগোনিয়াম বহুবচনে হরমোগোনিয়া বলে। 2. কোষ চক্র কি? উত্তর:কোষ সৃষ্টি, এর বৃদ্ধি এবং পরবর্তীতে বিভাজন এই তিনটি কাজ যে মাধ্যমে সম্পন্ন হয় তাকে বলা কোষ চক্র। 3. ইন্টারফেজ কাকে বলে? উত্তর: পরপর দুবার মাইটোসিস বিভাজন এর মধ্যবর্তী দশাকে ইন্টারফেজ বলে। 4. নিউক্লিওসাইড কি? উত্তর: এক অনু নাইট্রোজেন ঘটিত ক্ষারক ও এক অনু পেন্টোজ সুগার যুক্ত হয়ে গঠিত গ্লাইকোসাইড যৌগ কে বলা হয় নিউক্লিওসাইড। 5. গ্লাইকোলাইসিস কী? উত্তর: যে প্রক্রিয়ায় এক অনু গ্লুকোজ বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় জারিত হয়ে দুই অনু পাইরুভিক এসিডে পরিণত হয় তাকে গ্লাইকোলাইসিস বলে। 6. হেটারোমরফিক জনুক্রম কি? উত্তর:Pteris এর স্পোরোফাইটিক জনু দীর্ঘ কিন্তু গ্যামেটোফাইটিক জনু বেশ সংক্ষিপ্ত। জনু দুটি আকার আকৃতিতেও স্বতন্ত্র ভিন্ন ভিন্ন। এ ধরনের জনুক্রম কে হেটারোমরফিক জনুক্রম বলা হয়। 7. কায়াজমা কি? উত্তর: মিয়োসিস কোষ বিভাজনের প্রোফেজ 1 এর প্যাকাইটি...
1. অটোফ্যাগি কি? উঃ তীব্র খাদ্যাভাবের সময় লাইসোজোমের প্রাচীর ফেটে যায় এবং আবহকৃত এনজাইম বের হয়ে অন্যান্য ক্ষুদ্রাঙ্গ গুলো বিনষ্ট করে দেয়। এ কাজকে বলে অটোফ্যাগি বা স্ব গ্রাসী। 2. সাইটোপ্লাজম কি? উঃ নিউক্লিয়াসের বাইরে অবস্থিত এবং কোষঝিল্লি দিয়ে পরিবেষ্টিত প্রোটোপ্লাজমীয় অংশের নামই হল সাইটোপ্লাজম। 3. প্লাজমিড কি? উঃ ব্যাকটেরিয়ার প্রধান বংশগতি বস্তু ডি এন এ ছাড়াও কিছু ক্ষুদ্র গোলাকার দ্বিতন্ত্রী ডিএনএ অণু সাইটোপ্লাজমে থাকলে দেখা যায় এগুলোকে প্লাজমিড বলে। 4. ক্লোরোপ্লাস্ট কি? উঃ সবুজ বর্ণের প্লাস্টিড কে বলা হয় ক্লোরোপ্লাস্ট। 5. কূপ কী? উঃ কোষ প্রাচীরের মধ্য পর্দার উপর মাঝে মাঝে প্রাথমিক প্রাচীর সৃষ্টি না হওয়ায় সরু গোলাকার গর্তের সৃষ্টি হয় এই গর্ত গুলোকে কূপ বলে। 6.SSBP কী? উঃ single Stand DNA binding protein. 7. জীবন্ত জীবাশ্ম কি? উঃ বর্তমান কালের কোন জীবিত জীবের বৈশিষ্ট্য অতীতকালের কোনো জীবাশ্ম জীবের বৈশিষ্ট্য সাথে মিল সম্পন্ন হলে তাকে জীবন্ত জীবাশ্ম বলা হয়। 8. লাইকেন কি? উঃ মিথোজীবী হিসেবে ঘনিষ্ঠভাবে বসবাসকারী একটি শৈবাল ও একটি ছত্রাকের সংম...
#কোরান_ও_বিজ্ঞানে_লোহা ১মিনিটে পড়েই ফেলুন, জ্ঞানও বাড়বে,ঈমানও বাড়বে ইনশাআল্লাহ। #লোহা একটি মৌলিক পদার্থ যার পারমাণবিক সংখ্যা ২৬ এবং রাসায়নিক সংকেত Fe। এটি এক প্রকারের ধাতু। ধাতুগুলির মধ্যে প্রাচুর্যের দিক থেকে প্রকৃতিতে অ্যালুমিনিয়ামের পর দ্বিতীয় স্থান লোহার। তবে পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দুর অংশটি লোহার তৈরী বিধায় সেটাকে হিসাবে আনা হলে পৃথিবীতে লোহার পরিমাণই সবচেয়ে বেশি। তবে খাঁটি লোহা প্রকৃতিতে বিরল। আমরা অনেকেই মনেকরি অতি পরিচিত মৌল লোহার কোন বিশেষত্ব নেই। এটি পৃথিবীতেই অন্যান্য পদার্থের মত সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু আমাদের ধারনা সম্পূর্ণ ভুল। পৃথিবী তো দুরের কথা খুদ সৌরজগতের কোন স্থানে লোহার একটি অণুও সৃষ্টি হওয়া সম্ভব নয়। তাই লোহা পৃথিবীর অভ্যন্তরে সৃষ্টি হওয়া কোন পদার্থ নয় বরং এটি এসেছে পৃথিবীর বাইরে থেকে। সর্বপ্রথম ১৮৪৭ সালে বিজ্ঞানি জুল ও রামফোর্ড তাপ গতি বিদ্যার ১ম সূত্র(the 1st low of thermodynamics) প্রদান করেন। পরবর্তীতে এই সূত্রের উপর ভিত্তি করে অণুর গঠন সংক্রান্ত সূত্র, Enthalpy of formation বা গঠন এনথালপি প্রদান করা হয়। যার প্রাসঙ্গিক মূল কথাটি হল- কোন পদার্থকে তার গঠন...
Comments